Take a fresh look at your lifestyle.

সাবেকদের ভাবনায় সাফ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ

0

বার্তাকক্ষ প্রতিবেদন: দক্ষিণ এশিয়ার ফুটবলে সেরা হওয়ার লড়াইয়ে বাংলাদেশ এখন আর প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারে না। গত চারটি সাফ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপেই গ্রুপপর্ব থেকে বিদায় নিতে হয়েছে তাদের। ২০০৯ সালে সর্বশেষ সেমিফাইনালে খেলেছিল লাল-সবুজের দল। এবার পাঁচ দলের সাফে রাউন্ড রবিন লিগ পদ্ধতিতে হওয়ায় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) কর্মকর্তাদের প্রত্যাশা ফাইনাল খেলবেন জামাল ভূঁইয়ারা। সেই সক্ষমতা কি আছে তাদের? কী ভাবছেন ২০০৩ সালে সবশেষ সাফ চ্যাম্পিয়ন হওয়া বাংলাদেশ দলের সদস্যরা। ২০০৩ সাফে চ্যাম্পিয়ন হওয়া বাংলাদেশ দলের অন্যতম সদস্য হাসান আল মামুন। নিয়মিত অধিনায়ক রজনী কান্ত বর্মন না থাকায় ফাইনালে অধিনায়কত্ব করেছিলেন মামুন। দক্ষিণ এশিয়ার শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের পর তিনিই উঁচিয়ে ধরেছিলেন সোনালি ট্রফি। শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের সহকারী কোচ হাসান আল মামুনের কথা, ‘প্রত্যাশা থাকতেই পারে। স্বপ্ন দেখাই যায়। কিন্তু বাস্তবতার হিসাবটাও মেলাতে হবে। বাস্তবতা হচ্ছে, আমরা মাত্র দুই সপ্তাহ আগে নিয়োগ পাওয়া নতুন কোচের অধীনে এবং টুর্নামেন্টে দ্বিতীয় সর্বনিু র‌্যাংকিংধারী দল হিসাবে সাফে অংশ নেব। অথচ এমন একটি টুর্নামেন্টের আগে কোচ বদল করার সিদ্ধান্ত সমীচীন মনে হয়নি।’ তিনি যোগ করেন, ‘এবার পাঁচ দলের লিগ হবে। একটি ম্যাচ খারাপ করলেও ফেরার সুযোগ থাকবে। জামালরা ভালো কিছু করবে সেই প্রত্যাশা ও শুভকামনা রইল।’
২০০৩ সাফ চ্যাম্পিয়ন দলের আরেক গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ফরোয়ার্ড আলফাজ আহমেদ। হাসান আল মামুনের মতো
তিনিও দেশের ঘরোয়া ফুটবলে কোচিংয়ের সঙ্গে যুক্ত। আলফাজের কথায়, ‘নতুন কোচের হাতে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। দু-এক ম্যাচ না গেলে আসলে বলা যাবে না বাংলাদেশ ফাইনাল খেলবে কি না। নতুন কোচ কীভাবে একাদশ সাজায় সেটা দেখার বিষয়। নতুন কোচ হওয়ায় অনেক খেলোয়াড় একাদশে নিজের জায়গা নিয়ে খানিকটা হলেও শঙ্কায় থাকবে। জামালদের ভাগ্য সুপ্রসন্ন হোক সেই কামনাই করি।’

Leave A Reply

Your email address will not be published.