Take a fresh look at your lifestyle.

‘বঙ্গবন্ধু হত্যার নেপথ্যের মুখোশ উন্মোচন হওয়া উচিৎ’

0

প্রতিবেদক :
সংসদ সদস্য শেখ আফিল উদ্দিন বলেছেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার নেপথ্যকারীদের মুখোশ উন্মোচন হওয়া উচিৎ। বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার না করতে আইন করে বন্ধ করেছেন জিয়াউর রহমান। আর খুনিদের রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা ও আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়েছেন জিয়া, এরশাদ ও খালেদা জিয়া। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিশেষ মর্যাদা দিয়ে জিয়াউর রহমান ক্ষমতায়ন করে সম্মানিত করেছিল। বঙ্গবন্ধুর পলাতক খুনিদের দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। ১৯৯৬ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে ইনডেমনিটি অ্যাক্ট বাতিল করে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার কার্যক্রম শুরু করেন। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় এসে বিচারের কোনো কার্যক্রম গ্রহণ করেনি বরং তারা বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার ওপর ২১ আগস্ট গ্রেনেড ও বোমা হামলা করে ক্ষ্যান্ত হয়নি, তারা ক্ষমতায় থাকাকালিন সময়ে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের হত্যা করেছে। আমাকেও ছাড় দেয়নি। ২০০৬ সালের এই দিনে এ স্থানে ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করেছিল। আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে বৃষ্টির মতো বোমা নিক্ষেপ করেছিল।

আজ বুধবার (৩১ আগস্ট) বিকেলে যশোরের শার্শার নাভারণ বাজারে আওয়ামী লীগের প্রধান নির্বাচনী কার্যালয়ে সামনে জাতীয় শ্রমিকলীগের উদ্যোগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

জাতীয় শ্রমিকলীগ শার্শা উপজেলা শাখার আহ্বায়ক নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সিরাজুল হক মঞ্জু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ ইব্রাহিম খলিল, আসাদুজ্জামান বাবলু, উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সোহরাব হোসেন, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আব্দুর রহিম সরদার, শার্শা শ্রমিকলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আবুল হোসেন।

 

 

Leave A Reply

Your email address will not be published.